গাজাজুড়ে নিরাপদ ঘোষিত বিভিন্ন অঞ্চলে ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডবে প্রাণ গেছে কমপক্ষে ৬৪ জনের। আহত হয়েছেন শতাধিক। আবারও টার্গেট হয়েছে জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুল ভবন।
মধ্যগাজায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত আল জাউনি স্কুলে হামলায় মৃত্যু হয়েছে শিশুসহ কমপক্ষে ১৮ জনের। এদের মধ্যে ৬ জন ইউএনআরডব্লুউএ-এর কর্মী। ১১ মাসের যুদ্ধে একক হামলায় এটিই জাতিংঘের কর্মীদের সবচেয়ে বড় প্রাণহানির ঘটনা। বোমার আঘাতে টুকরো টুকরো হয়ে যায় নিহতদের মরদেহ।
গাজার স্বাস্থ্যবিভাগ জানিয়েছে, স্কুল ভবনটিতে আশ্রয় নিয়েছিল ১২ হাজার বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি। উত্তর গাজাতেও হয়েছে রাতভর বোমাবর্ষণ। সিরিজ হামলায় মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে ১২ জনের। আহত বহু। তুফাহ, জেইতুন ও নাসের এলাকায় হয়েছে এসব হামলা। জাবালিয়া শরণার্থী ক্যাম্পে চালানো হামলায় প্রাণ গেছে দু’জনের। ইসরায়েলের দাবি, হামাসের কমান্ড সেন্টার লক্ষ্য করে হামলা হয়েছে।