রাজশাহীর চন্দ্রিমায় এক নারীকে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ করে মুক্তিপণ চাওয়ার ঘটনার মূল হোতা আলমগীরকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। একইসঙ্গে এ অপরাধের সাথে জড়িত আরও ৩ নারীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় র্যাব-৫ কার্যালয়ের সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন র্যাব-৫’র অধিনায়ক লে: কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।
তিনি জানান, গত ৭ ফেব্রুয়ারি শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকায় এক নারী তার মুঠোফোন হারিয়ে ফেলে। এ সময় তাকে সাহায্যের নামে নগরীর ভদ্রা এলাকায় নিয়ে যায় আলমগীর। সেখানে একটি বাড়িতে দুই স্ত্রী ও শ্যালিকার সহায়তায় সেই নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ ও তার ভিডিও ধারণ করা হয়।
এরপর ধারণকৃত ওই ভিডিও দেখিয়ে ভুক্তভোগী নারীর কাছ থেকে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অভিযুক্তরা। পরে ভুক্তভোগীর পরিবার র্যাবের কাছে অভিযোগ করলে গতকাল (৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছেন র্যাব-৫’র অধিনায়ক মুনীম।