ডলার সংকট মোকাবেলা ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাশ্রয় করতে আমদানিতে কঠোরভাবে লাগাম টানা হয়েছে। এতে উদ্যোক্তারা পণ্য আমদানির জন্য নতুন এলসি খুলতে পারছেন না। ফলে সব ধরনের পণ্য আমদানির এলসি খোলা কমে গেছে। ডিসেম্বরে নতুন এলসি খোলা কমে ৫০০ কোটি ডলারের নিচে নেমেছে। যা গত ৬ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, ২০২২ সালের মার্চে সর্বোচ্চ ৯৫১ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির এলসি খোলা হয়েছিল। এরপর থেকে এলসি খোলা কমেছে।
তবে এবার নিয়ে ৩ মাসে ৫০০ কোটি ডলারের নিচে এলসি হয়েছিল। এলসি কমায় আমদানিও কম হবে। বিশেষ করে শিল্প খাতের যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল, ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি উপকরণের আমদানি কমায় এসব খাতে সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে শিল্পোৎপাদন কমে যাচ্ছে। নতুন শিল্প স্থাপন কম হওয়ায় কর্মসংস্থানের গতি একেবারেই শ্লথ। তবে এতে রিজার্ভের সাশ্রয় হয়েছে।