চলতি বছরেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ চ্যালেঞ্জিং হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একার পক্ষে এটা সম্ভব নয়। এজন্য পণ্যের সরবরাহ বাড়ানোর পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতা বাড়ানো প্রয়োজন। কমাতে হবে আমদানি পণ্যের শুল্কও।’
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি আয়োজিত সভায় এসব কথা বলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. অতিউর রহমান।
ড. আতিউর রহমান আরও বলেন, প্রতিবছর ৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি হলে ২০৪০ সালের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে অর্থনীতি। আর প্রবৃদ্ধি ২ অঙ্কের ঘরে হলে ২০৩০ সালের মধ্যে এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব।
তিনি এ-ও বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর অগ্রাধিকার সুবিধা না পেলে রফতানি সাত থেকে চৌদ্দ শতাংশ কমে যেতে পারে। আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্যে এখনই উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন।
আর্থিক খাতে সুশাসন নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন বক্তারা। এছাড়া, মানবসম্পদ উন্নয়নে জোর দেয়ার কথা বলেন।